2023-06-01 | ,দিনহাটা , | লোকপক্ষ ডিজিটাল
পঞ্চায়েত ভোটের আগে আবারো বিজেপিতে ভাঙ্গন। দিনহাটায় উত্তরবঙ্গ উন্নয়নমন্ত্রী উদয়ন গুহর হাত ধরে বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে যোগ চান্দের কুঠি এলাকার একটি পরিবারের। বৃহস্পতিবার সকালে উত্তরবঙ্গ উন্নয়নমন্ত্রী উদয়ন গুহর বাড়িতে ঐ যোগদান কর্মসূচি আয়োজিত হয়। এদিন চৌধুরীহাট অঞ্চলের চান্দের কুঠি এলাকার বলরাম বিশ্বাস ও তার পরিবারের সদস্যরা বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে যোগদান করেন। ওই এলাকার এই পরিবার তৃণমূলে যোগদান করায় তৃণমূল কংগ্রেসের শক্তি বৃদ্ধি হল বলে দাবি করছে নেতৃত্ব। জানা গেছে বলরাম বিশ্বাস বিজেপির মন্ডলের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্বে ছিলেন কিন্তু সেই দায়িত্ব থেকে তিনি অব্যাহত নিয়েছেন। সেই জায়গায় দাড়িয়ে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উন্নয়নের কর্মযজ্ঞে সামিল হওয়ার লক্ষ্যে এদিন মন্ত্রী উদয়ন গুহর হাত ধরে বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে যোগদান করলেন বলরাম বাবুসহ তার পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা ।
2023-06-04 | কোচবিহার, | লোকপক্ষ ডিজিটাল
নিশিগঞ্জ,৪ জুন:কিডনি বিকল হয়ে মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছে উমা নামের এক যুবতি,সাহায্যের আবেদন জানিয়েছে পরিবার। মাথাভাঙ্গা ২ নং ব্লক এর নিশিগঞ্জ ১ নং গ্রাম পঞ্চায়েতের পশ্চিম চকিয়ারছডা এলাকার পিজুস কান্তি দাসের ৩১ বছরের মেয়ে উমা দাসের কিডনি বিকল হয়ে মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছে।তার বাবা পিজুস কান্তি দাস জানান ছোট মেয়ে ওমা চার বছর ধরে কিডনির সমস্যায় ভুগছে।চায়ের দোকান চালিয়ে কোনরকমে সংসার চালাই।ছোট মেয়ে উমা এম এ পাশ করেছে।বড় মেয়ের বিয়ে হয়েছে।ঘটিবাটি বিক্রি করে স্থানীয় বেশকিছু সমাজসেবী ও স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার সাহায্যে ছোট মেয়ে ওমাকে নিয়ে যাই কলকাতায় ডাক্তারের কাছে। সেখান থেকে কিডনি প্রতিস্থাপনের কথা বলেন।সেটা করতে অনেক টাকার প্রয়োজন। এত টাকা কোথায় পাব সেই দুশ্চিন্তায় রাতের ঘুম উড়ে গিয়েছে।এমতাবস্থায় মেয়ের চিকিৎসা করাতে বিপাকে পড়েছেন এই অসহায় দুস্থ পরিবারটি।উমার বাবা ওমাকে সুস্থ করে তুলতে তথা কিডনি প্রতিস্থাপনে সমাজের সহৃদয় ব্যক্তি,স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা বা সরকারি সাহায্যের আবেদন করেছেন।
https://www.facebook.com/LOKEPAKSHA/videos/2339146560261512023-06-07 | কোচবিহার, | লোকপক্ষ ডিজিটাল
একদিনের কোচবিহার সফরে কোচবিহারে এসছিলেন বিহারের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা রাজ্যসভার সাংসদ সুনীল মোদি। এদিন কোচবিহারের বিভিন্ন স্থাপত্য ঘুরে দেখেন তিনি। আর সেখানেই ঘটলো বিপত্তি। এ বিষয়ে তৃণমূলের জেলা সভাপতির পাশাপাশি তৃণমূল কংগ্রেসের যুব জেলা সভাপতি কংগ্রেস অধিকারী জানান , কোচবিহার রাজবাড়ির সামনে দাঁড়িয়ে রীতিমতো কোচবিহারের পূজা বৎসর মহারাজাদের অপমান করতে ছারলেনা সুনীল বাবু । তার বক্তব্য অনুযায়ী, "সেই জমানার রাজা মহারাজারা গরিব জনতার পয়সায় নিজের সান সরকার বজায় রাখার জন্য কি ধরনের রাজমহল তৈরি করত। সেই সময় মহারাজাদের জনতার সম্পর্কে কোন মতলব ছিল প্রজাদের কাছ থেকে জোর জবরদস্তি ট্যাক্স নিয়ে নিজেদের শান শওকত বজায় রাখতো।" তার এই মন্তব্যের বিরুদ্ধে গর্জে উঠেছে গোটা কোচবিহার। বিশেষ করে কোচবিহার জেলা তৃণমূল নেতৃত্ব তার ঐ প্রতিবাদে আজ কোচবিহার রাজবাড়ী গেটের সামনে এবং কোচবিহার স্টেশন চৌপথি মোড়ে সুশীল মোদির কুশপুতুল দাহ করে নিজেদের ক্ষোভ উগড়ে দিয়েছেন। কোচবিহার জেলা তৃণমূল সভাপতি অভিজিৎ দে ভৌমিক মন্তব্য করে বলেন, কোচবিহারের দুজন বিধায়ক উত্তর বিধানসভা কেন্দ্রের সুকুমার রায় এবং দক্ষিণ বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক নিখিল রঞ্জন দে তাদেরকে কোচবিহার বাসীর কাছে ক্ষমা চাইতে হবে।তা না হলে ভয়ঙ্কর আন্দোলন হবে কোচবিহারে। রীতিমতো এদিন গর্জে ওঠেন তৃণমূল জেলা সভাপতি অভিজিৎ দে ভৌমিক । তিনি মন্তব্য করে বলেন, বিহারের উপ মুখ্যমন্ত্রী কোচবিহারের রাজবাড়ির সামনে দাঁড়িয়ে প্রজাবৎসর মহারাজাদের সম্পর্কে অপমানকারী কথা বলেছেন তার বিরুদ্ধে ধিক্কার। রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব হওয়ার পাশাপাশি আমি একজন কোচবিহারের বাসিন্দা তাই এই অপমান আমার নিজেরও অপমান। কোচবিহারের মহারাজা প্রজাবৎসল ছিলেন। তার সম্পর্কে এইরূপ মন্তব্য মেনে নেওয়া যায় না।রাজবাড়ীর সামনে দাঁড়িয়ে এই ধরনের মন্তব্য রাজ ঐতিহ্য কে নিয়ে ভণ্ডামি করে বিজেপি এটাই তার প্রমাণ বলে দাবি করেছেন অভিজিৎ দে ভৌমিক। পাশাপাশি সুশীল মোদী মহারাজ রাজকন্যা গায়ত্রী সম্পর্কে অপমান সূচক ইঙ্গিত বাহি মন্তব্য করেছেন বলেও অভিযোগ অভিজিৎ দে ভৌমিক। রাজ ঐতিহ্যের গড়িমাকে অপমান করার জন্য বিজেপি নেতা সুশীল মোদিকে কোচবিহার বাসীর কাছে ক্ষমা চাইতে হবে বলেও জানান তিনি। এদিকে এই ঘটনা নিয়ে রাজনৈতিক মহলে শুরু হয়েছে বিতর্ক।
https://www.facebook.com/LOKEPAKSHA/videos/6194579334684402023-12-26 | কোচবিহার,খবর | লোকপক্ষ ডিজিটাল
রংপুর রোড পাঠশালা (বাংলা মাধ্যম বিদ্যালয়) এর পঞ্চম বর্ষ প্রতিষ্ঠা দিবস উপলক্ষ্যে স্কুল প্রাঙ্গনে এক বিশাল বসে আঁকো প্রতিযোগিতার আয়োজিত হলো | মঙ্গলবার ওই অঙ্কন প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। জানা গেছে এদিন অঙ্কন প্রতিযোগিতায় বিদ্যালয় এর ছাত্র - ছাত্রীদের পাশাপাশি , শহরের বিভিন্ন স্কুলের ছাত্র - ছাত্রীরা এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে | স্কুলের প্রিন্সিপাল পাপ্পু দত্ত জানান , " অংকন ছাত্র-ছাত্রীদের সমস্ত বিষয়ে মনঃসংযোগ করতে সহায়তা করে, পড়াশোনার পাশাপাশি ছাত্র-ছাত্রীদের বিভিন্ন বিষয়ে উৎসাহিত করতে পাঠশালার এই উদ্যোগ । এই উদ্যোগের গুরু দায়িত্বে ছিলেন বিদ্যালয়ের অঙ্কন শিক্ষক চন্দন সাহা । আজকের অনুষ্ঠানের সফলতা আমাদের আগামী দিনের অনুষ্ঠানগুলিকে আরো বৃহৎ মাপের করতে উদ্বুদ্ধ করেছে । আগামীকাল আমাদের মূল অনুষ্ঠান হবে বলেও তিনি জানান। অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন শহরের বিভিন্ন বিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষিকা মন্ডলী সহ আরো বিশিষ্ট অতিথিবর্গ। আগামীকালের অনুষ্ঠানে নৃত্য, সংগীত, আবৃত্তি, যেমন খুশি সাজো ও কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হবে বলে ওই স্কুল সূত্রে জানা গেছে।